ঘাটাইলে মানব সেবায় এক লৌহমানব ক্যাপ্টেন (অব:) মোঃ জাকির হোসেন
আব্দুল লতিফ, ঘাটাইল:
সফল হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
তিনি হলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) আহবায়ক ক্যাপ্টেন (অব:) মোঃ জাকির হোসেন। টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার মধ্যকর্ণা গ্রামে তার পৈতৃক নিবাস। তিনি ২১ আগস্ট ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার পিজি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন।
পিতা আব্দুস সালাম পুলিশ বিভাগে চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেছেন। মাতা ফিরোজা বেগম সুগৃহিণী। পিতামাতার ছয় সন্তানের মাঝে তিনি প্রথম। পিতামাতার অনেক কাঙ্ক্ষিত সন্তান তিনি। পিতার চাকরিজনিত কারণে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে কাটে শৈশব-কৈশোর। অবশেষে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে
ঘাটাইল গণ উচ্চবিদ্যালয় হতে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে এসএসসি এবং ১৯৯৯
খ্রিস্টাব্দে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্ট কলেজ হতে এইচএসসি পাস করেন। ছাত্রজীবনে বরাবরই তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল কর্মজীবনে তিনি সেনাকর্মকর্তা হবেন। সেই ব্রত নিয়েই তাঁর পথচলা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যায়ে ভর্তি নাটক ও নাট্যতত্ত্বে। এ সময় বিভাগীয় প্রধান নাট্যকার সেলিম আল দীনকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ পান। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষেই ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ হিসেবে সমাদৃত হন। সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তার সফল পদচারণার সেই সময়ে ২০০২ খ্রিস্টাব্দে সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে জুনিয়র টাইগার্সে কমিশন অফিসার হিসেবে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমী ( বিএমএ) থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।
সেনাকর্মকর্তা হিসেবে যতদিন ছিলেন সেখানে তিনি সাফল্যের নিদর্শন রেখেছেন। সেনাবাহিনীর কঠোর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে তাঁর পেশাগত সফলতা অর্জন করেছেন। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। সমাজসেবায় তিনি পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী । প্রপিতামহ জয়েন উদ্দিন সরকার ছিলেন এলাকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব; সমাজের উন্নয়নে যার অসামান্য অবদানের কথা মানুষ এখনও মর্যাদার চোখে দেখে। সেই জয়েন উদ্দিন সরকারের সুযোগ্য উত্তরপুরুষ জাকির সমাজ উন্নয়নে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ক্যাপ্টেন (অব.) মো. জাকির হোসেন প্রতিভাদীপ্ত অনন্য আলোকিত মানুষ।
এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বুঝি না। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি যদি এবার এমপি পদে নির্বাচিত হন তাহলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন সমাজসেবায় আত্মনিবেদিত উদ্যোক্তা।
তিনি ২০০৯-২০১০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নাসা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১০- ফেব্রুয়ারি-২০১০ জুন পর্যন্ত হামীম গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব¡ পালন করেন। সিরাজগঞ্জ খাজা ইউনুস আলী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১১ জানুয়ারি হতে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশ কোরিয়া যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জেএমআই গ্রুপের হেডঅব অপারেশন হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব¡ পালন করেছেন। তারপর ২০১৭ সালের জানুয়ারী হইতে ২০২৩ সালের জুলাই পযন্ত ইয়ন গ্রুপের জেনারেল ম্যানাজের,প্রশাসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির বাংলাদেশের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এবার টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের এমপি প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। সেনাবাহিনীতে থাকাকালিন দেশ ও মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন তরুন এই সমাজসেবক। তারই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের জনগণের সেবায় ব্রতী হয়ে আসন্ন নির্বাচনে ঘাটাইলের জনগনের দোয়া প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন বলেন, বাংলাদেশ মানব সম্পদ ও প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ একটি দেশ। দুর্নীতিমুক্ত, সৎ, দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের অগ্রণী ভূমিকা উভয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে এদেশকে পৃথিবীর অন্যতম উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করা সম্ভব। ঘাটাইলের উন্নয়ন ও জনগনের ভাগ্যোন্নয়নে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ঘাটাইলবাসীর প্রত্যাশা ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হবেন।
পিতা আব্দুস সালাম পুলিশ বিভাগে চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেছেন। মাতা ফিরোজা বেগম সুগৃহিণী। পিতামাতার ছয় সন্তানের মাঝে তিনি প্রথম। পিতামাতার অনেক কাঙ্ক্ষিত সন্তান তিনি। পিতার চাকরিজনিত কারণে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে কাটে শৈশব-কৈশোর। অবশেষে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে
ঘাটাইল গণ উচ্চবিদ্যালয় হতে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে এসএসসি এবং ১৯৯৯
খ্রিস্টাব্দে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্ট কলেজ হতে এইচএসসি পাস করেন। ছাত্রজীবনে বরাবরই তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল কর্মজীবনে তিনি সেনাকর্মকর্তা হবেন। সেই ব্রত নিয়েই তাঁর পথচলা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যায়ে ভর্তি নাটক ও নাট্যতত্ত্বে। এ সময় বিভাগীয় প্রধান নাট্যকার সেলিম আল দীনকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ পান। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষেই ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ হিসেবে সমাদৃত হন। সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তার সফল পদচারণার সেই সময়ে ২০০২ খ্রিস্টাব্দে সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে জুনিয়র টাইগার্সে কমিশন অফিসার হিসেবে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমী ( বিএমএ) থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।
সেনাকর্মকর্তা হিসেবে যতদিন ছিলেন সেখানে তিনি সাফল্যের নিদর্শন রেখেছেন। সেনাবাহিনীর কঠোর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে তাঁর পেশাগত সফলতা অর্জন করেছেন। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। সমাজসেবায় তিনি পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী । প্রপিতামহ জয়েন উদ্দিন সরকার ছিলেন এলাকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব; সমাজের উন্নয়নে যার অসামান্য অবদানের কথা মানুষ এখনও মর্যাদার চোখে দেখে। সেই জয়েন উদ্দিন সরকারের সুযোগ্য উত্তরপুরুষ জাকির সমাজ উন্নয়নে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ক্যাপ্টেন (অব.) মো. জাকির হোসেন প্রতিভাদীপ্ত অনন্য আলোকিত মানুষ।
এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বুঝি না। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি যদি এবার এমপি পদে নির্বাচিত হন তাহলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন সমাজসেবায় আত্মনিবেদিত উদ্যোক্তা।
তিনি ২০০৯-২০১০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নাসা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১০- ফেব্রুয়ারি-২০১০ জুন পর্যন্ত হামীম গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব¡ পালন করেন। সিরাজগঞ্জ খাজা ইউনুস আলী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১১ জানুয়ারি হতে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশ কোরিয়া যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জেএমআই গ্রুপের হেডঅব অপারেশন হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব¡ পালন করেছেন। তারপর ২০১৭ সালের জানুয়ারী হইতে ২০২৩ সালের জুলাই পযন্ত ইয়ন গ্রুপের জেনারেল ম্যানাজের,প্রশাসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির বাংলাদেশের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এবার টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের এমপি প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। সেনাবাহিনীতে থাকাকালিন দেশ ও মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন তরুন এই সমাজসেবক। তারই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের জনগণের সেবায় ব্রতী হয়ে আসন্ন নির্বাচনে ঘাটাইলের জনগনের দোয়া প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন। ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন বলেন, বাংলাদেশ মানব সম্পদ ও প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ একটি দেশ। দুর্নীতিমুক্ত, সৎ, দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের অগ্রণী ভূমিকা উভয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে এদেশকে পৃথিবীর অন্যতম উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করা সম্ভব। ঘাটাইলের উন্নয়ন ও জনগনের ভাগ্যোন্নয়নে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ঘাটাইলবাসীর প্রত্যাশা ক্যাপ্টেন (অব.) জাকির হোসেন বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হবেন।
No comments